Header Ads Widget

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে খল চরিত্রদের কাজটা কী

 

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে খল চরিত্রদের কাজটা কী


খল’ হলো বিশেষণ। এটি সংস্কৃত ‘খল্+অ’ থেকে উদ্ভূত। বাংলা চলচ্চিত্রের ভিলেন বা খলনায়কের প্রধান কাজই হলো নায়ক-নায়িকা কিংবা তাদের পরিবার ও পরিচিতজনদের ক্ষতি করা। অর্থাৎ খারাপ কিংবা অহিতকর কর্মকাণ্ড করাই খল চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য।


১৯৩১ সালের শেষার্ধে বাংলাদেশে নির্মিত নির্বাক চলচ্চিত্র ‘দ্য লাস্ট কিস’ বা ‘শেষ চুম্বন’-এর মধ্যেও খল চরিত্রের উপস্থিতি ছিল। ‘শেষ চুম্বন’ চলচ্চিত্রের প্রধান তিন খল চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন খাজা আকমল, টোনাবাবু ও খাজা নসরুল্লাহ। এর মধ্যে খাজা নসরুল্লাহ অত্যাচারী জমিদার এবং টোনাবাবু ও খাজা আকমল ডাকাত চরিত্রের রূপায়ণ করেন। এমনকি এ দেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র আবদুল রাজ্জাক খাঁ পরিচালিত ‘মুখ ও মুখোশ’ (১৯৫৬)-এও খল চরিত্রের প্রবল উপস্থিতি আছে। ‘মুখ ও মুখোশ’–এর প্রধান খল চরিত্র সমসের ডাকাতের রূপায়ণ করেছিলেন ইনাম আহমেদ।

এরই ধারাবাহিকতায় বিএফডিসি থেকে নির্মিত প্রায় সব চলচ্চিত্রেই খলনায়ক তথা খলচরিত্রের উপস্থিতি যেন অনিবার্যভাবেই ঘটে চলেছে। কোনো কোনো চলচ্চিত্রের প্রথমার্ধে নায়ক বা নায়িকাকেও খলচরিত্রের বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে দেখা যায়। ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশকের অনেক চলচ্চিত্রেই নায়ক কিংবা নায়িকাকে অহংকারী, দাম্ভিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হিসেবে প্রথমার্ধে চিত্রায়িত করার দৃষ্টান্ত পরিলক্ষিত হয়। উপরন্তু, নায়ক-নায়িকা চরিত্রে ‘খলতা’র বৈশিষ্ট্য অহংকার,বিস্তারিত


Post a Comment

0 Comments